Heat wave report: ৫৪ ডিগ্রি উষ্ণতার আর বেশি দেরি নেই! ভয়ঙ্কর বিপদের কথা শোনালেন বিজ্ঞানীরা

শুধু কলকাতা বা পশ্চিমবঙ্গ নয়। সারা দক্ষিণ এশিয়া জুড়েই‌ থাবা বসাচ্ছে গরম‌‌। দিন‌ দিন বাড়ছে এই সমস্যা‌। পরিবেশ দূষণ ও গ্ৰিন হাউস গ্যাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এই মাত্রা ছাড়া গরম। এই কাঠফাটা রোদের আবহেই গত এপ্রিলের একটি পরিসংখ্যান চমকে দিল বিশ্বের তাবড় বিজ্ঞানীদেরও‌‌। গত এপ্রিলে সারা দক্ষিণ এশিয়ার গড় উষ্ণতাই ছিল ৪০ ডিগ্রির বেশি। এর মধ্যে বাংলাদেশের উষ্ণতা ছিল গত ৫০ বছরের মধ্যে সেই দেশের রেকর্ড উষ্ণতা। থাইল্যান্ড ও লাওসের মতো দ্বীপেও গরমের তাপমাত্রা সেই দেশের ইতিহাসে রেকর্ড ছুঁয়েছে। থাইল্যান্ডের ৪৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড ও ৪২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড ছিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। তবে এত বেশি তাপমাত্রার পিছনে মূল কারণ হিসেবে বিজ্ঞানীরা শুধুমাত্র প্রকৃতিকে দোষ দিচ্ছেন না। বরং মনে করা হচ্ছে এর অনেকটাই মানুষের নানা কার্যকলাপের কারণেই ঘটছে। বুধবার জলবায়ু বিশেষজ্ঞদের একটি আন্তর্জাতিক দল তেমনটাই দাবি করেন। 

আরও পড়ুন: জামাইষষ্ঠীর পুজো করবেন কখন, জেনে নিন ষষ্ঠীর তিথি লগ্নের খুঁটিনাটি

আরও পড়ুন: বিড়ালের নালিশেই নাকি শুরু হয়েছিল জামাইষষ্ঠীর পুজো? জানুন পুরাণের কাহিনি

তবে এই দিন এই বিশেষ তথ্য জানানোর পাশাপাশি ভারত সম্পর্কেও বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন। বলা হয়েছে, ভারতের বেশ কয়েকটি শহরের উষ্ণতা সাধারণ গড় উষ্ণতার তুলনায়  ৮ থেকে ৯ ডিগ্রি বাড়তে পারে। আগামী দিনে‌ যা ভারতীয় উপমহাদেশকে ভয়ঙ্কর বিপদের সম্মুখীন করবে। র‌্যাপিড অ্যাট্রিবিউশন অ্যানালিসিস নামে একটি বিশেষ সমীক্ষায় এমনটা দাবি করা হয়।

আরও পড়ুন: পুরুষের বুকে বেশি লোম কীসের ইঙ্গিত? আসল সত্যিটা হয়তো অনেকেই জানেন না

কীভাবে চলেছিল এই গবেষণা? তারও একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরাই। দক্ষিণ এশিয়ার যে’কটি দেশ রয়েছে, প্রতিটি দেশের উষ্ণতা এবং আর্দ্রতার মাত্রাকে পরিমাপ করা হয় এই গবেষণায়। তার ভিত্তিতেই তৈরি করা হয় এই বিশেষ রিপোর্ট। রিপোর্টে দেখা গিয়েছে ৫৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড উষ্ণতাকে ভয়ংকর বিপজ্জনক উষ্ণতা বলে মনে করা হচ্ছে। তবে মানুষের সম্প্রতি কার্যকলাপ যদি এই ভাবেই চলতে থাকে, তাহলে সেই ভয়ঙ্কর  দিন ঘনিয়ে আসতে আর বেশি দেরি নেই। ‌তাই এই নিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ না করলেই নয়। 

Read also  Betel leaves benefits: খুব পরিচিত এই পাতাই কমায় ডায়াবিটিস থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য, নাম জানলে রোজ খাবেন

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup 

Source link