বুধবার, ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৫
প্রচ্ছদ্ধজাতীয়সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রথম সভায় যে সিদ্ধান্ত হলো

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রথম সভায় যে সিদ্ধান্ত হলো

spot_img
spot_img

সাংবিধানিক সংস্কারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে রোববার (১৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ভার্চুয়ালি এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় কমিশনের সদস্য অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, জনাব ফিরোজ আহমেদ, জনাব মো. মুসতাইন বিল্লাহ ও জনাব মো. মাহফুজ আলম অংশ নেন। সদস্য ড. শরীফ ভুইয়া ভ্রমণে থাকার কারণে অংশ নিতে না পারায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভার শুরুতে গৃহীত শোক প্রস্তাবে মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা-উত্তরকালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম ও গত পনেরো বছরে ফ্যাসিবাদী শাসনামলে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে শহিদ এবং আহত ও নির্যাতিতদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়।

কমিশন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং পরবর্তী কালে ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের আত্মদানকে স্মরণ করে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেছে, তাদের আত্মত্যাগ ও বীরত্ব বাংলাদেশের ইতিহাসে অক্ষয় হয়ে থাকবে। কমিশন নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানায় এবং এই ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করে।

সভায় কমিশনের সদস্য অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, জনাব ফিরোজ আহমেদ, জনাব মো. মুসতাইন বিল্লাহ ও জনাব মো. মাহফুজ আলম অংশ নেন। সদস্য ড. শরীফ ভুইয়া ভ্রমণে থাকার কারণে অংশ নিতে না পারায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভার শুরুতে গৃহীত শোক প্রস্তাবে মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা-উত্তরকালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম ও গত পনেরো বছরে ফ্যাসিবাদী শাসনামলে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে শহিদ এবং আহত ও নির্যাতিতদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়।

কমিশন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং পরবর্তী কালে ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের আত্মদানকে স্মরণ করে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেছে, তাদের আত্মত্যাগ ও বীরত্ব বাংলাদেশের ইতিহাসে অক্ষয় হয়ে থাকবে। কমিশন নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানায় এবং এই ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করে।

সভায় কমিশনের কর্মপরিধি ও কার্যপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগের জন্যে খুব শিগগিরই একটি ই-মেইল একাউন্ট এবং দ্রুত একটি ওয়েবসাইট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সরকারের পক্ষ থেকে সংসদ ভবন এলাকায় কমিশনের জন্য কার্যালয় স্থাপনের কাজ চলছে উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কমিশনের পরবর্তী বৈঠক আগামী ২১ অক্টোবর ঢাকায় কমিশনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

আরো পড়ুন
- বিজ্ঞাপন -

সর্বাধিক পাঠিত