মঙ্গলবার, আগস্ট ১৯, ২০২৫
প্রচ্ছদ্ধআন্তর্জাতিকশুল্ক বৃদ্ধি, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলসহ কী কী পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

শুল্ক বৃদ্ধি, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলসহ কী কী পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

spot_img
spot_img

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন। পূর্বঘোষণা অনুসারে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই বেশ কিছু চমক দিয়েছেন ৪৭তম প্রেসিডেন্ট। তবে সামনে আরও কী কী পরিবর্তন নিয়ে আনছেন ট্রাম্প?

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে আগেই ইঙ্গিত দেওয়া হয়, শপথ নেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ২০০টি নির্বাহী আদেশের ঘোষণা দিতে পারেন রিপাবলিকান নেতা।

দায়িত্ব গ্রহণ করে বিভিন্ন ধরনের নির্বাহী আদেশ জারি করা মার্কিন প্রেসিডেন্টদের জন্য সাধারণ একটি বিষয়। এ ধরনের আদেশের আইনি ভার আছে। কিন্তু পরবর্তী প্রেসিডেন্ট বা আদালত এসব আদেশ চাইলে বাতিল করতে পারেন। কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প যে পরিমাণ নির্বাহী আদেশ জারি করার পরিকল্পনা করেছিলেন, তা নজিরবিহীন। আর তার অনেকটা তিনি বাস্তবায়নও করেছেন।

কেউ যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করলে তিনি জন্মসূত্রে দেশটির নাগরিকত্ব পাবেন। দেড়শ বছরের পুরনো এই সাংবিধানিক অধিকারকে ‘হাস্যকর’ বলে মনে করেন ট্রাম্প। ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিনেই তিনি যেসব নির্বাহী আদেশ ঘোষণা করেছেন তার মধ্যে আছে অভিবাসন ও জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সংক্রান্ত ইস্যু।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিন থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরিসরে অভিবাসী বিতাড়ন কর্মসূচি চালু করার আশ্বাস দিয়েছিলেন ট্রাম্প। জাতীয় সীমান্ত জরুরি অবস্থা ও দক্ষিণ সীমান্ত সুরক্ষায় সহায়তার জন্য সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়ার কথাও বলেছিলেন তিনি।

ট্রাম্প বলেছেন, তিনি অভিবাসন অনেক পুরনো একটি নীতির অবসান ঘটাতে যাচ্ছেন। এই নীতির কারণে স্কুল ও চার্চে অভিযান চালাতে পারত না কেন্দ্রীয় অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। এছাড়া মেক্সিকো নীতি, সীমান্ত বন্ধ, মাদক চক্র, সীমান্তে প্রাচীর, শুল্ক, ক্রিপ্টো মজুত, জলবায়ু নীতি, ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গা, গোপন নথি, ইউক্রেন যুদ্ধ, কিউবা ও ভেনেজুয়েলা, বৈচিত্র্য, ন্যায্যতা ও অন্তর্ভুক্তির (ডিইআই), গর্ভপাত, খেলাধুলায় ট্রান্সজেন্ডার নারী এবং টিকটক নিয়ে ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন।

আরো পড়ুন
- বিজ্ঞাপন -

সর্বাধিক পাঠিত